জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান

মোঃ আবদুর রহমান খান এফসিএমএ

কর কমিশনার

শ্রাবণী চাকমা

কর অঞ্চল-খুলনা পরিচিতি

১৯৭৯ সালে খুলনা সিভিল ডিভিশনকে চট্টগ্রাম কর অঞ্চল, চট্টগ্রাম থেকে আলাদা করে কর অঞ্চল-খুলনা সৃষ্টি করা হয়। ১৯৯২ সালে কর বিভাগ পুনর্গঠিত হলে কর অঞ্চল-খুলনা সিভিল ডিভিশনের মধ্যে সীমাবদ্ধ থেকেই সকল জেলায় কর সার্কেল প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তার কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছিল।  ২০০১ সালে সিভিল ডিভিশন বরিশাল সৃষ্টি হওয়ায় বর্তমান  কর অঞ্চল-খুলনা পুনর্গঠিত হয়। সর্বশেষ জুলাই, ২০১১তে কর বিভাগে ব্যাপকভাবে সংস্কার হলে কর অঞ্চল-খুলনা পুনরায় পুনর্গঠিত হয়।  বর্তমানে এই কর অঞ্চল ০১ (এক) জন কর কমিশনার, ০১ (এক) জন অতিরিক্ত কর কমিশনার, ০৪ (চার) জন যুগ্ম কর কমিশনার, ০৮ (আট) জন উপকর কমিশনার, ১৩  (তের) জন সহকারী কর কমিশনার, ০১ (এক) জন সহকারী প্রোগামার, ০৬ (ছয়) জন  অতিরিক্ত সহকারী কর কমিশনার, দ্বিতীয় শ্রেণির অন্যান্য ৩৫ (পয়ত্রিশ) জন কর্মকর্তা, তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী ১১৯ (একশত উনিশ) জন এবং চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী ৯২ (বিরানব্বই) জনসহ মোট ২৮০ (দুইশত আশি) জন বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা কর্মচারী সমন্বয়ে গঠিত। খুলনা সিভিল ডিভিশনের আওতাধীন ১০টি জেলায় মোট ২২টি কর সার্কেলসহ মোট ২৮টি অফিসের মাধ্যমে এই কর অঞ্চলের কর্মকান্ড পরিচালিত হয়। সরকারের রাজস্ব (প্রত্যক্ষ কর) আায়ে কর অঞ্চল-খুলনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে।

কর কমিশনারের স্বাগত বক্তব্য

নিত্য নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশও উন্নয়নের পথে এগিয়ে চলেছে। বাংলাদেশের এই অগ্রযাত্রায় কর অঞ্চল-খুলনাও সামিল হয়েছে। তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে আয়কর সংক্রান্ত তথ্য ও সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়ে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ গড়ার লক্ষ্য পূরণে কর অঞ্চল-খুলনা নিরন্তর প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে। কর অঞ্চল-খুলনা’র ওয়েবসাইটের উন্নয়ন এরই একটি নিদর্শন। আশা করি কর অঞ্চল-খুলনা’র এ উদ্যোগ সুশাসন প্রতিষ্ঠাসহ কর বান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি এবং সামগ্রিকভাবে তথ্য সেবা প্রত্যাশী সম্মানিত করদাতাগণসহ সকলপক্ষের প্রত্যাশা পূরণে সক্ষম হবে।

রিপোর্ট

বাজেট লক্ষ মাত্রা:..........................
আয়:...........................
দাখিলকৃত রিটার্ন এর সংখ্যা:..........................